পুলিশ: চুরি করার মতো অপরাধ করার সময় তোমার স্ত্রী-কন্যার কথা একবারও মনে হয়নি?
সর্দারজি: মনে যে হয়নি তা নয়, কিন্তু দোকানে শুধু পুরুষদের কাপড়-চোপড় ছিল।
সর্দারজি তার চাকরকে বলল যাও, চারা গাছে পানি দাও।
চাকর: এখন তো বৃষ্টি হচ্ছে।
সর্দারজি: তাতে কি হয়েছে? ছাতা নিয়ে যাও।
সর্দারজি রোজ রান্নাঘরে যেয়ে চিনির পাত্র খুলে স্কেল দিয়ে মেপে দেখেন। তার স্ত্রী জিজ্ঞেস করলেন, তুমি কি রোজ চিনির পরিমাণ মেপে দেখো আমি কতটুকু চিনি খরচ করেছি?
সর্দারজির কৈফিয়ৎ, আরে সে সব কিছু না। ডাক্তার আমাকে রোজ সুগার লেভেল মেপে দেখতে বলেছেন।
সর্দারজি রেষ্টুরেন্টে ওয়েটারকে জিজ্ঞেস করলেন, তুমি কি আমেরিকান?
ওয়েটার: না স্যার, আমি নেপালি।
সর্দারজি: না, তুমি আমেরিকান।
ওয়েটার: না স্যার, আমি নেপালি।
সর্দারজি: না, তুমি আমেরিকান।
ওয়েটার: জি স্যার, আমি আমেরিকান।
সর্দারজি: কিন্তু দেখে তো মনে হয় নেপালি।
সর্দার এবং সর্দারনী দুজনে ট্রেনে বোম্বে যাওয়ার জন্য অপেক্ষা করছিলেন। এ সময় হঠাৎ বোম্বে মেল এসে স্টেশনে থামলো। সর্দারজি তড়িঘড়ি করে ট্রেনে চড়ে বলল, আমি ‘বোম্বে মেল’ট্রেনে চললাম, তুমি ‘বোম্বে ফিমেল’ আসলে সে ট্রেনে চড়ে বসবে।
এক সরদারজির কাছে টেলিফোন এলো, “শান্তা সিং, তোমার মেয়ে সুইসাইড করেছে তুমি শীঘ্র বাড়ি এসো।”
সর্দারজি মনের দুঃখে নিজেই সুইসাইড করার জন্য ১০ তলা থেকে লাফ দিল। ৬ তলা পর্যন্ত পৌছে তার মনে হলো তার তো কোন মেয়েই নেই। ৩ তলা এসে তার স্মরণ হল সে তো বিয়েই করেনি। একতলা পৌঁছে তার বোধোদয় হলো তার নামই তো শান্তা সিং নয়।
সর্দারজি মোবাইল ম্যারেজ ব্যুরো খুলেছে। একজন গ্রাহক টেলিফোন করলে সর্দারজির আওয়াজ এলো।
সম্পর্ক স্থাপন করতে চাইলে ১ চাপুন।
কনে দেখার জন্য ২ চাপুন। বিবাহের আয়োজন করার জন্য ৩ চাপুন।
গ্রাহক জিজ্ঞেস করলেন, দ্বিতীয় বিবাহ করতে হলে কি চাপতে হবে?
সর্দারজি, প্রথম স্ত্রীর গলা চাপুন।
