
ইন্টারভিউ প্রশ্নকর্তা: কঙ্কাল কাকে বলে?
চাকরি প্রার্থী: যে লোক ডায়েটিং করা শুরু করে কিন্তু কখন থামতে হবে তা ভুলে যায়।
শান্তা: বান্তা, তুমি কি করছ?
বান্তা: আমার ছোট শিশুর কথাবার্তা রেকর্ড করছি।
শান্তা: কেন?
বান্তা: যখন বড় হবে তখন তার কাছে জিজ্ঞেস করব, এসব কথাবার্তার অর্থ কি?
সর্দারজী ধীরে ধীরে চিঠি লিখছে। একজন জিজ্ঞেস করলে বলল, আমার ছেলের কাছে লিখছি। সে খুব ছোট, দ্রুত পড়তে পারে না।
সান্তা: আমার বউ মারা গেছে। কান্নার চেষ্টা করছি কিন্তু কিছুতেই পারছি না।
বান্তা: মনে মনে চিন্তা করো যে সে আবার ফিরে আসছে, কান্না এসে যাবে।
সান্তা: আমার বিবি কুয়োয় পড়ে গেছিল। বেচারি বহুৎ চোট পেয়েছে। ব্যাথায় চিৎকার করছিল।
বান্তা: এখন কেমন আছে?
সান্তা: এখন ঠিক আছে। গত সন্ধ্যা থেকে কুয়োর ভেতর থেকে কোন আওয়াজ আসছে না।
সরদার ময়রাকে: তুমি কত বছর থেকে জিলাপী বানাচ্ছ?
ময়রা: সর্দারজি বিশ বছর তো হবেই।
সরদার: কি আশ্চর্য! বিশ বছরেও তুমি সোজা করে জিলাপি বানাতে শিখলে না?
রেস্টুরেন্টে কাস্টমার: সরদার, তোমার লচ্ছির মধ্যে মাছি দেখা যাচ্ছে।
সরদার: বাচ্চা, দিল বড় করো। ছোট্ট একটা মাছি কতটুকুই বা লচ্ছি খাবে?
এক সরদার গাছের ডালে মাথা নিচু পা উচু করে ঝুলে আছে। একজন জিজ্ঞেস করলো একি অবস্থা তোমার!
সরদার: মাথা ব্যথার জন্য ট্যাবলেট খেয়েছি। ট্যাবলেট যাতে পেটে না যেয়ে সরাসরি মাথায় যায় সেজন্য মাথা নিচু করে ঝুলে আছি।